বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে রূপান্তরের প্রত্যাশা তারেক রহমানের

বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি আশাবাদী, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের রায়ে এই লক্ষ্য বাস্তবায়ন সম্ভব হবে।

শুক্রবার (৮ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি। সভায় অংশ নেন ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এলডিপি ও বাংলাদেশ লেবার পার্টির নেতারা। অনুষ্ঠানের সূচনা বক্তব্যে তারেক রহমান বলেন,

"আপনাদের ঐক্য ও দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ছাত্র, শ্রমিক ও জনতার জুলাই মাসের গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ পতিত হয়েছে।"

তিনি আরও জানান, আগামী ফেব্রুয়ারিতে রমজান শুরুর আগে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের সঙ্গে সমন্বয় বাড়াতে এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, ভাইস-চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, ১২ দলীয় জোটের প্রধান মোস্তফা জামাল হায়দার, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের আহ্বায়ক ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, এলডিপির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদসহ অন্যান্য জোট নেতৃবৃন্দ।

বক্তারা বলেন, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা, ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনা এবং একটি কল্যাণমুখী রাষ্ট্র নির্মাণই এখন সময়ের দাবি।

বাংলাধারা/এসআর